
তাজরীন ফ্যাশনে অগ্নিকাণ্ডের দুই বছর পূর্তির পূর্বেই এই অগ্নিকাণ্ডে নিহত-আহত শ্রমিকদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দেয়ার দাবি জানিয়েছেন শ্রমিক নেতারা। উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ না দেয়া হলে কঠোর আন্দোলন করবে বলেও জানিয়েছেন তারা।
বুধবার দুপুর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে তাজরিনের অগ্নিকাণ্ডের ২২ মাস পূর্ণ উপলক্ষে জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন আয়োজিত এক মানববন্ধনে বক্তারা এ ঘোষণা দেন।
মানববন্ধনে জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিন বলেন, “আজ ২৪ সেপ্টেম্বর তাজরীনের অগ্নিকাণ্ডের ২২ মাস অতিবাহিত হলো। কিন্তু এখন পর্যন্ত নিহত- আহত শ্রমিকের পরিবাররা ন্যায্য ক্ষতিপূরণ পরিশোধ করা হয়নি। আএলও কনভেনশন ১২১ এর সঙ্গে পেইন অ্যান্ড সাফারিং এর জন্য প্রত্যেককে পাঁচ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।”
তিনি বলেন, “রানা প্লাজার মতো আইএলও এর তত্ত্বাবধানে বায়ার, বিজিএমইএ , সরকার, মালিক এবং শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধির সম্বনয়ে কমিটি গঠন করে অবিলম্বে ক্ষতিপূরণ নির্ধারণ এবং প্রদান করতে হবে।” তাজরীন ফ্যাশন অগ্নিকাণ্ডের দুই বছর পূর্তির পূর্বেই এই অগ্নিকাণ্ডে নিহত-আহত শ্রমিকদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ না দেয়া হলে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দেন এই শ্রমিক নেতা।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কমরেড কামরুল আহসান বলেন, “সুপ্রিম কোর্টে নির্দেশে তাজরীনের মালিক দেলোয়ারকে কারাগারে পাঠানো হয়। কিন্তু তিনি তোবা শ্রমিকদের বেতন ভাতা বন্ধ করে দিয়ে আন্দোলনের নাটকের মাধ্যমে জামিন লাভ করে। জামিন পেয়ে তোবা শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ না করে দেলোয়ার তার পাঁচটি কারখানা বন্ধ করে দেন। খুনি দেলোয়ারে জামিন বাতিল করে তার কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।”
মানববন্ধনে জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিনের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য দেন- ইউনাইটেড ফেডারেশন অব গার্মেন্টস ওয়ার্কাসের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ বিল্পবী গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি সালাউদ্দিন স্বপন, স্বাধীন বাংলা গার্মেন্টস শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশনের সভাপতি শামিমা নাসরিন, বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্টিয়াল শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মো. বাবুল আক্তার, ক্ষতিগ্রস্থ শ্রমিক মোছা. মাজেদা, মো. হুমায়ুন কবির প্রমুখ।
বুধবার দুপুর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে তাজরিনের অগ্নিকাণ্ডের ২২ মাস পূর্ণ উপলক্ষে জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন আয়োজিত এক মানববন্ধনে বক্তারা এ ঘোষণা দেন।
মানববন্ধনে জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিন বলেন, “আজ ২৪ সেপ্টেম্বর তাজরীনের অগ্নিকাণ্ডের ২২ মাস অতিবাহিত হলো। কিন্তু এখন পর্যন্ত নিহত- আহত শ্রমিকের পরিবাররা ন্যায্য ক্ষতিপূরণ পরিশোধ করা হয়নি। আএলও কনভেনশন ১২১ এর সঙ্গে পেইন অ্যান্ড সাফারিং এর জন্য প্রত্যেককে পাঁচ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।”
তিনি বলেন, “রানা প্লাজার মতো আইএলও এর তত্ত্বাবধানে বায়ার, বিজিএমইএ , সরকার, মালিক এবং শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধির সম্বনয়ে কমিটি গঠন করে অবিলম্বে ক্ষতিপূরণ নির্ধারণ এবং প্রদান করতে হবে।” তাজরীন ফ্যাশন অগ্নিকাণ্ডের দুই বছর পূর্তির পূর্বেই এই অগ্নিকাণ্ডে নিহত-আহত শ্রমিকদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ না দেয়া হলে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দেন এই শ্রমিক নেতা।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কমরেড কামরুল আহসান বলেন, “সুপ্রিম কোর্টে নির্দেশে তাজরীনের মালিক দেলোয়ারকে কারাগারে পাঠানো হয়। কিন্তু তিনি তোবা শ্রমিকদের বেতন ভাতা বন্ধ করে দিয়ে আন্দোলনের নাটকের মাধ্যমে জামিন লাভ করে। জামিন পেয়ে তোবা শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ না করে দেলোয়ার তার পাঁচটি কারখানা বন্ধ করে দেন। খুনি দেলোয়ারে জামিন বাতিল করে তার কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।”
মানববন্ধনে জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিনের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য দেন- ইউনাইটেড ফেডারেশন অব গার্মেন্টস ওয়ার্কাসের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ বিল্পবী গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি সালাউদ্দিন স্বপন, স্বাধীন বাংলা গার্মেন্টস শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশনের সভাপতি শামিমা নাসরিন, বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্টিয়াল শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মো. বাবুল আক্তার, ক্ষতিগ্রস্থ শ্রমিক মোছা. মাজেদা, মো. হুমায়ুন কবির প্রমুখ।




