গার্মেন্টস শ্রমিক মে ডে ২০১৭ এর ডাক

Garment Workers’ May Day Call)-2017 ‘হাজার প্রদীপ (মশাল) জ্বালো’ (Alight thousands of beacons) অনুষ্ঠিত৩০ এপ্রিল রবিবার, সন্ধ্যা ৬.৩০ টা, জাতীয় প্রেসক্লাব


প্রধান অতিথি : কমরেড রাশেদ খান মেনন - এমপি, মাননীয় মন্ত্রী - বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, সভাপতি - বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি।
মশাল জ্বালাতে অংশ নেয় ঃ ‘রানা প্লাজা ট্রাজেডিতে পিতা-মাতা হারানো ৫ এতিম শিশু’, যারা গত ২৪ এপ্রিল দূর্ঘটনার ৪র্থ বার্ষিকীতে ‘জীবনের প্রদীপ জ্বালো’ কর্মসূচীতেও অংশ নিয়েছিল।
তাঁর সাথে যুক্ত :  ‘তাজরীন ট্রাজেডি’র ২ এতিম শিশু।

সভাপতি : আমিরুল হক্ আমিন, সভাপতি, জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন।
সঞ্চালক : মিসেস আরিফা আক্তার, সাধারণ সম্পাদক - জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন।
উপস্থিত ছিলেন : ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় নেতা : মোঃ ফারুক খান, মোঃ কবির হোসেন,মোঃ রফিকুল ইসলাম, মিসেস আলেয়া আক্তার, নাসিমা আক্তার,  ইসরাত জাহান ইলা, ফরিদুল ইসলাম, বাচ্চু মিয়া, মিসেস কোহিনুর আক্তার, মোঃ কাশেম, সাহিদা আক্তার, মোঃ সবুজ খান ।
সংহতি : শ্রমিক নেতা জনাব কামরূল আহসান, যুব নেতা জনাব সাব্বাহ আলী খান কলিন্স, ছাত্র নেতা আবুল কালাম আজাদ।
কর্মসূচীর মূল আহবান :
১. আমেরিকাসহ সকল দেশে ১ মে কে ‘লেবার ডে’ হিসাবে উৎযাপন কর।
২. মে দিবস ১ মে কে বাংলাদেশের সকল সেক্টরসহ সকল দেশে সরকারী ছুটি হিসাবে কার্যকর কর।
৩. ১২ বা ১৪ ঘন্টা  নয় -- ৮ ঘন্টা কাজের বিনিময়ে পরিবারসহ শ্রমিকের জীবন-যাপনের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থকে          মজুরী হিসাবে ধার্য কর।
৪. শ্রমিকেরা যন্ত্র নয় - তাদের বিশ্রাম এবং বিনোদনের নিশ্চিয়তা বিধান কর।
৫. শ্রমিক, শ্রমিক সন্তান এবং পরিবারের বাসস্থান, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য সুবিধা নিশ্চিত কর।
৬. গার্মেন্টসসহ সকল শ্রমিকের নিরাপদ কর্মস্থল নিশ্চিত কর, এজন্য ‘জিরো টলারেন্স’ কে ভিত্তি ধরো।
৭. শ্রমিকদের সামাজিক নিরাপত্তা এবং অবসরকালীন সুবিধা চাই।
৮. গার্মেন্টস, ই.পি.জেড, এস.ই.জেড, ডমেষ্টিকসহ সকল শ্রমিকের অবাধ ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার চাই।
৯. কর্মক্ষেত্র, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রে নারীর সমধিকার চাই।

(আমিরুল হক্ আমিন)
সভাপতি, মোবাইল : ০১৭৩১২০১৩০২
Unknown
Unknown

Previous
Next Post »
Photo-1 Photo-2 Photo-3 Photo-4 Photo-5